বৃহস্পতিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৪

মনে পড়ে মন পুড়ে (২য় পর্ব )

সোহানের সাথে এনির পরিচয় মাত্র ছয় মাস আগে।
সোহানের বাবা সরকারী চাকুরীজীবী।
সাত আট মাস আগে বধলি হয়ে এখানে এসেছেন।
উনি এখানে আসার ১০ দিন পর পুরো পরিবার নিয়ে
সরকারী কোয়ার্টারে উঠেন।
আর সোহানকে এনিদের কলেজে ডিগ্রি কলেজে ভর্তি করে দেন।
সেই থেকেই এনির সাথে সোহানের পরিচয়।

মা তোর ছেলে


মা তোর ছেলে কলম ছেড়ে অশ্র ধরেছে
হিংসার খেলায় মেতে উঠেছে।
মা দেখেছিস তোর ছেলে কতো বদলে গেছে
খুনের পর খুন করেও পিপাসা না মিঠে।
রক্ত দেখে পায়না ভয়
তোর ছেলের অশ্রের আগাতে রক্তের স্রোত বয়।
খুন খুন খুন ছাড়া কিছুই বুজে না
তাজা প্রাণ কেরে নিতে হাত কাপেনা।
মা তোর ছেলেকে তুই ছেলে বলিসনা
সন্ত্রাস কখনো কোন মায়ের ছেলে হয় না।

বুধবার, ২৬ নভেম্বর, ২০১৪

অজানা ব্যথা

নির্ঘুম রাত কষ্টের প্রহরী
কষ্ট ফুরায়না হৃদয় খুরী।
নিতান্তই আমি কষ্টের খাঁচায় বন্দী

ফেইসবুকে ফটো টাগ / ফটো ভেরিফিকেশন

ফেইসবুকে ফটো টাগ একটি বিরক্তকর অসুবিধা।
বন্দুদের এই টাগ করা ফটোর কারনেই
আপনি পড়তে পারেন ফটো ভেরিফিকেশনের
মার পেছে।
আর এই ফটো ভেরিফিকেশনের মার পেছে
অধিকাংশই বিফল হয়।

মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর, ২০১৪

কবির আত্মহত্যা

একলা ঘরে একলা আমি
বাম হাতে জলন্ত সিগারেট
ডান হাতে কলম।
হয়ে গেছে কাক ডাকা ভোর
নিরব শহর হচ্ছে চঞ্চল
সূর্যটা রক্তের মতো লাল হয়ে
উঠছে পূর্ব গগনে।
চাঁদ গেছে ডুবে,দিনের শুরু যেখানে
এখানেই কবিতা লেখার প্রহর শেষ।

বিদায় সুরঞ্জনা

চলে যাচ্ছি হে শহর নিজের ঠিকানায়,
চলে যাচ্ছি হে নগর আপন ভুবনে,
বিদায় প্রিয়তমা, বিদায় সুরঞ্জনা বিদায়
ভালো থেক তুমি সুরঞ্জনা.........

সোমবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৪

গরম তেলে জল ডালিলে

গরম তেলে জল ডালিলে যেমন কলকলায়
তেমন কষ্ট দিলিরে তুই আমার অন্তরায় রে
আমার অন্তরায়...

রবিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১৪

আমি অগ্নির মতো উত্তপ্ত

আমি অগ্নির মতো উত্তপ্ত,
রক্তের মতো লাল,
আমি পাথরের মতো কঠিন
মোমের মতো হইনা শেষ।

পৌষের রাতে

পৌষের রাতে, কনকন শীতে, আকাশের নীচে বসে,
কাঁদে এক প্রেমিক মাতাল।
কোয়াসা ঢাকা, চাঁদ যায়না দেখা
রাত দিয়েছে গায়ে আধারের কাঁথা

যেন এক বরণ উৎসব

নিরব নির্জনে দু-জন পাশাপাশি
বকুলের তলায় বসে,
চোখে চোখ রেখে কথা বলা,