আমি আমার বাচ্চাদের প্রায় সময় মুক্তিযুদ্ধে আমাদের বিরত্ব গাথার গল্প শুনাই। শুনাই আমাদের বিসর্জনের গল্প। শুনাই দেশের গান। তাদেরকে নিয়ে আমি আমার উঠানে ভাষা দিবস, স্বাধিনতা, বিজয় দিবস উদযাপন করি। না এরা কেউ আমার সন্তান নয়। আমিও এদের আপন কেউ নই। আমি এখনো অবিবাহিত। এরা আমার পাড়া প্রতিবেশির সন্তান। এদের মধ্যে কেউ আমাকে চাচ্চু চাচা কাকা আংকেল বলে ডাকেনা। এরা আমাকে বাবা পাপ্পা বলে ডাকে। অল্প কয়েক জন মামা বলে ডাকে।কারন এরা আমার পাড়াতো বোনদের সন্তান। যদিও এই মামা ডাকা বাচ্চাগুলি মাঝে মাঝে পাপ্পা ডাকা বাচ্চাদের সাথে ঝগড়া লাগিয়ে দেয় আমার পাপ্পা, আমার পাপ্পা বলে। একটু বড় বাচ্চারা হেসে উঠে। হেসে উঠে মামা ডাকা বাচ্চাগুলির মা বাবা সহ আমার মা বোন। ।
বিজয় দিবস লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
বিজয় দিবস লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
সোমবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০১৬
বৃহস্পতিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৫
সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৪
১৫ ডিসেম্বর। একাত্তরের এই দিনে শত্রুমুক্ত হয় নারায়ণগঞ্জ,
খাগড়াছড়ি ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা। মিত্রবাহিনী ও মুক্তিবাহিনীর
যৌথ অভিযানে বিজয়ের আগের দিন হানাদার মুক্ত হয়েছিলো এসব এলাকা।
খাগড়াছড়ি ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা। মিত্রবাহিনী ও মুক্তিবাহিনীর
যৌথ অভিযানে বিজয়ের আগের দিন হানাদার মুক্ত হয়েছিলো এসব এলাকা।
রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৪
১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১, দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হারানোর দিন।
বাঙ্গালী জাতির সবচেয়ে বেদনাদায়ক দিন।
*শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা
বাঙ্গালী জাতির সবচেয়ে বেদনাদায়ক দিন।
*শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা
শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৪
(১) বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর ।
১৯৪৯ সালের ৭ মার্চ বরিশালের বাবুগঞ্জ থানার রহিমগঞ্জ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
শাহাদাত বরণ করেন ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১।
১৯৪৯ সালের ৭ মার্চ বরিশালের বাবুগঞ্জ থানার রহিমগঞ্জ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
শাহাদাত বরণ করেন ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১।
আজ ১৩ ডিসেম্বর। ১৯৭১ সালের এই দিনে বগুড়া শহর পাকহানাদার মুক্ত হয়েছিল। ৩ দিন ভয়াবহ সম্মুখযুদ্ধের পর পাকবাহিনী আত্মসমর্পণ করেছিল। এই স্মৃতিকে ধরে রাখতে পরবর্তী সময়ে শহরের ফুলবাড়ীতে ২০০৫ সালের ১৬ ডিসেম্বর উদ্বোধন করেন স্মৃতিস্তম্ভ ‘মুক্তির ফুলবাড়ী’।
বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০১৪
জাতিসংঘে আত্মসমর্পণের প্রস্তাব পাকিস্তানি সেনা কর্মকর্তার
একাত্তরের এদিন হিলি সীমান্তে যৌথবাহিনী প্রচণ্ড প্রতিরোধের মুখোমুখি পড়ে।
মার্কিন সপ্তম নৌবিহারের টাস্কফোর্স বঙ্গোপসাগর অভিমুখে।
একাত্তরের এদিন হিলি সীমান্তে যৌথবাহিনী প্রচণ্ড প্রতিরোধের মুখোমুখি পড়ে।
মার্কিন সপ্তম নৌবিহারের টাস্কফোর্স বঙ্গোপসাগর অভিমুখে।
বুধবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৪
১০ ডিসেম্বর ১৯৭১ হানাদাররা বহু নিরীহ মানুষ হত্যা করে
এদিন রাজধানী ঢাকা ছাড়া দেশের বেশিরভাগ জেলা শত্রু“মুক্ত হয়ে যায়।
ঢাকায় চূড়ান্ত হামলা চালিয়ে শত্রু“দের আত্মসমর্পণে বাধ্য করার লক্ষ্যে এগিয়ে যায় যৌথ বাহিনী।
ঢাকায় চলছে কারফিউ আর ব্ল্যাক আউট।
এদিন রাজধানী ঢাকা ছাড়া দেশের বেশিরভাগ জেলা শত্রু“মুক্ত হয়ে যায়।
ঢাকায় চূড়ান্ত হামলা চালিয়ে শত্রু“দের আত্মসমর্পণে বাধ্য করার লক্ষ্যে এগিয়ে যায় যৌথ বাহিনী।
ঢাকায় চলছে কারফিউ আর ব্ল্যাক আউট।
মঙ্গলবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০১৪
মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনীর সামনে শুধু ঢাকা দখল লড়াই। সবদিকে দিয়ে মিত্রবাহিনী ঢাকার দিকে অগ্রসর হলো। বাইরে থেকে হানাদার বাহিনীর প্রবেশ রুদ্ধ হয়ে যায়। মিত্রবাহিনী একে একে আশুগঞ্জ, দাউদকান্দি, চাঁদপুর ময়মনসিংহ দখলে নিয়ে নেয়।
সোমবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০১৪
একাত্তরের এদিনে পাকিস্তানি বাহিনী বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে সম্পূর্ণভাবে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। সম্মিলিত বাহিনী চারদিক থেকে এগিয়ে চলছে। রণপদ্ধতিতে ব্যাপক সুফল পেতে থাকে মিত্র বাহিনী। আর ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল মানেকশ বিভিন্ন ভাষায় হানাদার বাহিনীকে আত্তসমর্পণের বাণী ও লিফলেট করে আকাশে ছড়িয়ে দেন।
রবিবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০১৪
এদিন মুক্তিযুদ্ধের অগ্রগতি নিয়ে বাংলাদেশের সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্যরা উৎকর্ণ ছিলেন। প্রিন্সেপ স্ট্রিট থিয়েটার রোড, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র, বাংলাদেশ মিশনসহ শরণার্থী শিবির ও যুব অভ্যর্থনা কেন্দ্রের সব বাঙালি স্বাধীনতার সূর্যোদয়ের প্রত্যাশায় উদ্বিগ্ন ও উৎকর্ণ ছিল।
শনিবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০১৪
ভারত এদিন স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসাবে স্বীকৃতি দেয় বাংলাদেশকে।সেদিন লোকসভায় দাঁড়িয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী বলেন, ‘স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে বিশাল বাধার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের জনগণের সংগ্রাম এক নতুন অধ্যায় রচনা করেছে।
বৃহস্পতিবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০১৪
এদিন থেকে স্বাধীন বাংলাদেশের পথে মুক্তিযোদ্ধাদের যাত্রা শুরু হয়ে গেছে। বিভিন্ন অঞ্চল মুক্ত হতে থাকে। এদিনে, ৪ নম্বর সেক্টর কমান্ডার লে: কর্নেল সি আর দত্ত এবং জেড ফোর্সের মেজর জিয়াউদ্দিনের নেতৃত্বে সিলেটের কানাইঘাট দখলের পর এলাকায় শক্তিশালী অবস্থান গ্রহণ করেন।
বুধবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০১৪
বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রাম নতুন মাত্রা পায়। পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে শুরু হয় সম্মুখযুদ্ধ। মিত্রবাহিনীর সাথে সম্মিলিতভাবে সম্মুখযুদ্ধে এগিয়ে যায় বীর বাঙ্গালী। এদিনেই বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর সার্থক হামলায় নারায়ণগঞ্জের গোদনাইল ও চট্টগ্রামের ফুয়েল পাম্প মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বীর মুক্তিযোদ্ধারা এ সময় একের পর এক যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন ও ক্ষতিগ্রস্ত করে পাকিস্তানি সেনাদের ফাঁদে পড়া ইঁদুরের মতো কোণঠাসা করে তোলে।
মঙ্গলবার, ২ ডিসেম্বর, ২০১৪
একাত্তরের এই সময়ে বাংলার দামাল সন্তানেরা সামনের দিকে এগিয়ে যেতে থাকে। প্রতিদিন কোনঠাসা হতে থাকে পাক বাহিনী। নভেম্বরের শুরু থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সংঘাত তীব্র আকার ধারণ করে। সীমান্ত এলাকাগুলোতে সংঘাত তীব্র আকার ধারণ করলে মুক্তিবাহিনীর সাথে যোগ দেয় ভারতীয় বাহিনী। আর এদিকে দেশ জুড়ে চলছিল প্রতিরোধ। প্রতিদিন মুক্তিবাহিনীর কাছে নাস্তানাবুদ হচ্ছিল পাক বাহিনী।