নগর ও নাগরিক লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
নগর ও নাগরিক লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

লালবাগ কেল্লার উপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র

বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

কিশোরগঞ্জের দর্শনীয় স্থানের ভিডিও দেখুন

সোমবার, ১৪ আগস্ট, ২০১৭

অগ্রিম নির্বাচন প্রসঙ্গ ২০১৭


আগামী নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীর এতো অভাব হবে যে, বিএনপি প্রার্থী খুজেই পাবেনা। আর যাও পাবে তা সাধারণ ভোটারদের এতোই অপরিচিত থাকবেন যে, সাধারণ ভোটাররা আগে কোন দিন নাম গন্ধ শুনেছেন বলে মনে হবেনা।

আগামী নির্বাচনে আওয়ামীলীগের এতোই প্রার্থী হবে যে, আওয়ামীলীগ নিজেইরাই সঠিক প্রার্থী নির্বাচনে ব্যর্থ হবে। আর এতে সাধারণ ভোটারদের কাছে গত ডাবল সরকার আমলের ঘৃনিত প্রার্থীরা নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে নির্বাচনে চান্স পেয়ে যেতে পারেন।

এদেশের আদালতে ন্যায় বিচার সম্ভব নয়


একজন অপরাধীর নিযুক্ত আইনজীবীই প্রধান সাক্ষী অপরাধীর অপরাদের। কারণ অপরাধী নিজের মামলা সঠিক ভাবে পরিচালনার জন্য তার নিজের নিযুক্ত আইনজীবীর কাছে নিজের অপরাধ বা দোষ স্বীকার করেন বা স্বীকার করতে বাধ্য হোন। কিন্তু অপরাধীর নিযুক্ত আইনজীবী অপরাধীর সমস্ত অপরাধ জানা সত্বেও অপরাধীর পক্ষে মামলা চালিয়ে যান। কিন্তু কেন তা চালিয়ে যান বিরাট একটা প্রশ্ন?

তবে কি এটাও আইনের শিক্ষা? নাকী আইন বলে দেয় অপরাধীর অপরাধ জানা স্বত্বেও অপরাধীর পক্ষেই সাফাই গাইতে হবে অপরাধীর নিযুক্ত আইনজীবীকে? নাকী এটা আইন শিক্ষার অপব্যবহার? নাকী টাকার জন্য অপরাধীর আইনজীবী নিজের বিবেক ও শিক্ষাকে বিক্রি করে দেন অপরাধীর অপরাধের কাছে? নাকী বাধ্য হোন অপরাধীর অপরাধ জানা স্বত্বেও অপরাধীর পক্ষে সাফাই গাইতে?

মঙ্গলবার, ২৫ এপ্রিল, ২০১৭

দুর্নীতি নির্মূল অভিমত আহবান


ঘুষবিহীন যে সরকারি কোন চাকরি হয়না, এদেশের কোন গর্দভের ও তা অজানা নয়। যদিও এদেশে এখন গর্দভ আছে কিনা তা আমার জানা নেই। হয়তো বহু আগেই তা বিলুপ্ত হয়ে গেছে। কিন্তু না ঘুষ এখনো বিলুপ্ত হয়নি। বরং কয়েকগুণ বেড়ে গেছে। ঘুষ দিয়ে সরকারি চাকরি নেওয়া কর্মকর্তা কর্মচারী কখনোই ঘুষ নেবেননা এমনটা কল্পনা করাটাও গর্দভের কাজ। ঘুষ দিয়ে চাকরি নেওয়াই সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মাঝে ঘুষ নেওয়ার প্রবণতা সৃষ্টি করে। চাকরি দেওয়া নেওয়ার বেলা বড় বড় প্রাইভেট ফার্মগুলি যে ঘুষ মুক্ত তাও কিন্তু ভাবা গর্দভের কাজ।

সিটিং সার্ভিস নয়, বন্ধ করা উচিত ছিল সিটিং সার্ভিসের চিটিং সার্ভিস


ঢাকা শহরে সিটিং সার্ভিসের নামে চিটিং সার্ভিসে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় হলেও  সিটিং সার্ভিস বন্ধে ঢাকা বাসীর যা ভোগান্তি হচ্ছে তার অর্ধেক ভোগান্তি কয়েক দিন আগেও ছিলনা । এই ভোগান্তিতে ভোগছেন সবচেয়ে বেশী ছাত্রছাত্রী, নারী ও প্রতিবন্ধিরা। এখন প্রশ্ন ঢাকাবাসীর হাজার হাজার ভোগান্তির ভিড়ে এই নিত্য নতুন  ভোগান্তি সৃষ্টির জন্য দ্বায়ী কে বা কারা?