সোমবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০১৬

আসুন, বাংলাদেশের সবগুলো জেলখানা বন্ধ করে দেই

সিনেমা শুধু মাত্র বিনোদন নয়। একটি সিনেমা কথা বলে দেশ জাতি মাটি ও মানুষের। জাগ্রত করে বিবেক আবেগ দেশ প্রেম মহত্ববোধ মনুষত্ব। প্রতিহত করে সমাজের অনাচার, অত্যাচার, সন্ত্রাস, শুকুন শেয়াল এবং দেশ ও সমাজের ক্ষমতাধর বিষাক্ত সাপদের। আমি ঠিক এমনি একটি সিনেমার কথা বলছি। যার কাহিনী, চিত্রনাট্য, সংলাপ ও পরিচালক শহীদুল ইসলাম খোকন। এই সিনেমার প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন খ্যাতিমান অভিনেতা মাহফুজ আহমেদ। রয়েছেন জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত অভিনেত্রী শিমলা। খলনায়ক চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রখ্যাত নাট্য পরিচালক ও অভিনেতা সালাউদ্দিন লাভলু। নিশ্চয়ই অনেকেই এই মুহূর্তে বুঝে গেছেন আমি কোন সিনেমার কথা বলছি। জি আমি বাংলা লাল সবুজ সিনামার কথাই বলছি। আসুন, দেখি জাগ্রত হই। জাগ্রত করি বিবেক, আবেগ, দেশ প্রেম, মহত্ববোধ, মনুষত্বকে। এবং ঐক্যবদ্ধ হই। প্রতিহত করি সমাজের অনাচার, অত্যাচার, সন্ত্রাস, শুকুন শেয়াল এবং দেশে ও সমাজের ক্ষমতাধর বিষাক্ত সাপদের।

“শিক্ষা খরচ নিয়ন্ত্রণে আনা এবং নিয়ন্ত্রণে রাখা” সময়ের সবচেয়ে বড় দাবি


শিক্ষার হার যে হারে বাড়ছে, তার চেয়ে দ্রুত গতিতে বেড়ে যাচ্ছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ফাউন্ড । হয়তো সরকারী শিক্ষা প্রতিষ্টানে বাচ্চাদের পড়াশুনার খরচ খুব সীমিত । শুধু যে খরচ সীমিত তা কিন্তু নয় । খরচ যেমন সীমিত তেমনি আসন সংখ্যা ও তুলনা মূলক ভাবে খুব সীমিত । যার কারনে ভর্তির সময় আসলে সরকারী শিক্ষা প্রতিষ্টান গুলিতে লেগে যায় ভর্তি যুদ্ধ । আর এই ভর্তি যুদ্ধে অল্প কিছু মেধাবী ছাত্রছাত্রী সরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম খরছে ভালো মানের পড়াশুনার সুযোগ পায় । কিন্তু অধিকাংশ ভর্তি যুদ্ধা মেধাবী, অল্প মেধাবী ও মেধাহীন ছাত্রছাত্রীরা সরকারী শিক্ষা প্রতিষ্টানে অল্প খরচে ভাল মানের শিক্ষার সুযোগ না পেয়ে ভর্তি হতে হয় এমপিও ভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং বেসরকারী (বাণিজ্যিক) শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে । আর এখান থেকেই শুরু হয় ছাত্রছাত্রী ও অভিভাবকের ভুগান্তি যাত্রা ।

দেশে এখন একজনও অভাবী / গরিব নেই

কোন একজন মন্ত্রীর কথার সুত্র ধরে আমার এক বড় ভাই বলেছেন- দেশে এখন একজনও   অভাবী / গরিব নেই।
আমি উত্তরে বললাম- আপনি নিশ্চই কুরবানির মাংস বিতরন, যাকাতের নিন্ম মানের কাপড় বিতরন, শীতের পোশাক বিতরন, বঙ্গবন্ধুর জিয়ার জন্ম  মৃত্যু বার্ষিকী সহ অনেকের মৃত্যু জন্ম বার্ষিকীর উপলক্ষে কাঙ্গালি ভোজ বা খাবার বিতরন সহ ইত্যাদি ধরনের বিতরণী ও ভোজ অনুষ্টান দেখেছেন?


আদিপত্য ভোগ ও বিলাসিতার মধ্যে সুখ নেই, প্রকৃত সুখ মনের সুখ

সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি- শীত এসে গেছে
আসুন প্রতি শীতের মতো এবার শীতেও গরিব, অসহায়, বস্ত্রহীন,পথশিশুদের পাশে দাড়াই।
গরিব, অসহায়, বস্ত্রহীন,পথশিশুদের শীত নিবারণে সঙ্গী হই।
জাগিয়ে তুলি বিবেক ও মানবতাকে।

একটা কমন প্রশ্ন ছিল- বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক কে?


আমাদের শৈশব-কৈশোরের সময় আমাদের পরীক্ষা আর ইন্টারভিউতে একটা কমন প্রশ্ন ছিল-বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক কে? তখন কিন্তু আমরা একেক সরকারের আমলে একেক রকম উত্তর করতাম।
যেমন বিএনপি সরকারের আমলে আমরা উত্তর করতাম মেজর জিয়াউর রহমান ঠিক তেমন আওয়ামী লীগ সরকার আমলে উত্তর করতাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

সোমবার, ২৮ নভেম্বর, ২০১৬

আজব এক দুনিয়া বাইনাছে


এইটা মগো বাপের ভিটা 
করতে পারি মন চায় যেটা 
ইচ্ছে মতো মোয়া বানাই
জনে জনে তা-ই বিলাই।

মাটির এই পৃথিবীতে মাটির মানুষ নাইরে ভাই


মাটির এই পৃথিবীতে মাটির মানুষ নাইরে ভাই
মাটির মানুষের ভিতর পাথর খুজে পাই !!
অন্ন ভুখার কান্দনে আর গলে নারে মাটির মন
মনটা এখন মাটির নাইরে, হয়ে গেছে পাথর কখন !!

আজো সেই আগের মতোই ভালবাসি


সুরন্জনা আমার রাতের ঘুম কেরে নিয়ে তুই দিব্যি সুখেই ঘুমিয়ে আছিস জানি। তাই বলে ভাবিসনা তোর সুখে আমি হিংসে কাতর হয়ে তোর সুখের ঘুম কেরে নেবো।

তোর ভালবাসা আজ থেকে দশ বছর আগে আমাকে অমানুষ থেকে মানুষ করে তুলে ছিল সেই কৃতগ্গতা ও অনুভুতিতে আমি সারা জীবন নির্ঘুম কাটিয়ে দিতে পারবো।
কিন্তু তোর প্রতারনায় আমি আবার অমানুষ হয়ে তোর সুখের ঘুম কেরে নিতে পারবনারে। কারন আমি যে তোকে আজো সেই আগের মতোই ভালবাসি।

তবুও স্বপ্নচারিনি সুখে থাকুক


এক সময় আমার এই জীবনটা আমার কাছে অনেক মূল্যবান ছিল। ছিল দুচোখ ভরা স্বপ্ন রাশি রাশি। ছিল রাতের শুরুতেই ঘুমিয়ে যাবার তারা।
সুর্য্য উঠার সাথেই উঠে পরতাম ঘুম থেকে। ফ্রেস হয়ে নাস্তা সেরে কাধে ব্যাগ ঝুলিয়ে ঠিক সারে সাতটায় ছুটতাম অফিস। ফিরতাম সেই রাত আটটা দশটায়। আবার ফ্রেস হয়ে রাতের খাবার সেরে ঘুমিয়ে পরতাম সুর্য্য উঠার আগে ঘুম থেকে জেগে উঠার তারায়। আজকের এই শুক্রবার ছুটির দিনটাকে তখন মনে হতো স্বর্গীয় দিন।

সোমবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৬

আসবি কি তখন দেখতে আমায়



আমি না হয় অশ্রু ছিলাম তোর দুচোখের পাতা জুরে
তুই তো আমার স্বপ্ন ছিলি তবু, কেন গেলি সরে?
আজও তোরে খুজে বেড়াই শহর গ্রাম বন বাদারে
তুই কি আমায় দেখতে পাস, তোর চোখের পাতা বন্ধ করে?