(১)
আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে
কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে ?
সেই বাল্যকালের "আদর্শ ছেলে" কবিতা খানা কিছুদিন যাবত
আমাকে বিবেকের কাঠগড়ায় দাড় করিয়ে রেখেছে।
আমি কিছুতেই মুক্তি পাচ্ছিনা নিজ বিবেকের কাঠগড়া থেকে।
কি করে পাবো আমি মুক্তি। আমি যে কাজে বড় না হয়ে কথায় বড় হয়ে গেছি।
লেখা লেখির অভ্যাস বা বদভ্যাসটা আমার সেই কৈশোর থেকেই।
তবুও লেখক হতে পারলাম না জীবনের প্রায় অর্ধেক আয়ু শেষ করেও।হাহাহাহা..................
কৈশোরে লিখতাম মাগনা পাওয়া ঔষধ কোম্পানির পেডবুকে।
খাতা বা ডাইরিতে লিখার ক্ষমতা আমার পক্ষে সম্ভব ছিলনা।
খাতাতে লিখলে মা অনেক বকা দিতেন, মাঝে মাঝে বেপক প্রহার ও করতেন।
কারণ অহরত খাতা কলম কিনে দেওয়ার ক্ষমতা আমার মায়ের ছিলনা।
আর ডাইরি কেনা তো সে সময় আমার মায়ের জন্য ছিল এক বিশাল
কষ্ট সাধ্য বেপার, প্রায় অসাধ্য বলাই চলে।
তুই ফিরে আসিস তোর আঙ্গিনায় জোছনার প্লাবন এলে
তুই ফিরে আসিস তোর আঁধার কেটে ভোর হলে
তুই ফিরে আসিস তোর গগণে সূর্য দেখা দিলে
তুই ফিরে আসিস আরো একবার নতুন করে কাঁদবো বলে।
এই কানে ধরলাম আর রাত জাগবো না
বিশ্বাস করো তোমার মাথা ছুয়ে বলছি
লক্ষিটি এবার রাগ ভাঙ্গ প্লিজ।
একটু হাসনা প্লিজ,
জানো তোমাকে রাগলেনা পেতণীর মতো লাগে,
বলতেই এক গাল হাসি দিয়েই বলতে,
ফাজলামু করোনাতো।
জলের বুকে পদ্দ ফুঠে
ফুটে শাপলা শালুক
সেই জলেতেই থাকে আবার
সাপ কিংবা জুক।
প্রেম তেমনি এক জল
ফুঠায় স্বপ্ন রাশী রাশী
আবার পোষা সাপ মারে বিষাক্ত ছুবল
প্রেমে পড়লে বুঝবেরে
পিড়িতির কি ফল?
১৫ ডিসেম্বর। একাত্তরের এই দিনে শত্রুমুক্ত হয় নারায়ণগঞ্জ,
খাগড়াছড়ি ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা। মিত্রবাহিনী ও মুক্তিবাহিনীর
যৌথ অভিযানে বিজয়ের আগের দিন হানাদার মুক্ত হয়েছিলো এসব এলাকা।