ঢাকা শহরে সিটিং সার্ভিসের নামে চিটিং সার্ভিসে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় হলেও সিটিং সার্ভিস বন্ধে ঢাকা বাসীর যা ভোগান্তি হচ্ছে তার অর্ধেক ভোগান্তি কয়েক দিন আগেও ছিলনা । এই ভোগান্তিতে ভোগছেন সবচেয়ে বেশী ছাত্রছাত্রী, নারী ও প্রতিবন্ধিরা। এখন প্রশ্ন ঢাকাবাসীর হাজার হাজার ভোগান্তির ভিড়ে এই নিত্য নতুন ভোগান্তি সৃষ্টির জন্য দ্বায়ী কে বা কারা?
নগর ও নাগরিক সমস্যা সমাধানে নাগরিক সমাজ ও নগরবীদদের সাথে আলোচনা না করে সিটিং সার্ভিস বন্ধ করে দেওয়া বড্ড বোকামি হয়েছে বলে নিশ্চই বুঝতে পারছেন সংসৃষ্টরা নতুন ভোগান্তি জন্ম দিয়ে। সিটিং সার্ভিস বন্ধ না করে বরং সিটিং সার্ভিস বৃদ্ধি করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ ছিল। সিটিং সার্ভিস নয়, বন্ধ করা উচিত ছিল সিটিং সার্ভিসের চিটিং সার্ভিস।
নগর ও নাগরিক সমস্যা সমাধানের আগে অবশ্যই নাগরিক সমাজ, এবং নগরবীদের সাথে আলোচনা করা উচিত ছিল সংসৃষ্টেদের। আশা করি সংসৃষ্টদের ভবিষ্যতে নগর ও নাগরিক সমস্যার সমাধানের আগে নাগরিক সমাজ, এবং নগরবীদের সাথে আলোচনা করার মনমানষিকতা সৃষ্টি হবে সিটিং সার্ভিস বন্ধ করার বোকামি থেকে অভিজ্ঞতা নিয়ে।
ছবি- গুগল থেকে সংগ্রহিত।
ঢাকা শহরে সিটিং সার্ভিসের নামে চিটিং সার্ভিসে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় হলেও সিটিং সার্ভিস বন্ধে ঢাকা বাসীর যা ভোগান্তি হচ্ছে তার অর্ধেক ভোগান্তি কয়েক দিন আগেও ছিলনা । এই ভোগান্তিতে ভোগছেন সবচেয়ে বেশী ছাত্রছাত্রী, নারী ও প্রতিবন্ধিরা। এখন প্রশ্ন ঢাকাবাসীর হাজার হাজার ভোগান্তির ভিড়ে এই নিত্য নতুন ভোগান্তি সৃষ্টির জন্য দ্বায়ী কে বা কারা?
নগর ও নাগরিক সমস্যা সমাধানে নাগরিক সমাজ ও নগরবীদদের সাথে আলোচনা না করে সিটিং সার্ভিস বন্ধ করে দেওয়া বড্ড বোকামি হয়েছে বলে নিশ্চই বুঝতে পারছেন সংসৃষ্টরা নতুন ভোগান্তি জন্ম দিয়ে। সিটিং সার্ভিস বন্ধ না করে বরং সিটিং সার্ভিস বৃদ্ধি করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ ছিল। সিটিং সার্ভিস নয়, বন্ধ করা উচিত ছিল সিটিং সার্ভিসের চিটিং সার্ভিস।
নগর ও নাগরিক সমস্যা সমাধানের আগে অবশ্যই নাগরিক সমাজ, এবং নগরবীদের সাথে আলোচনা করা উচিত ছিল সংসৃষ্টেদের। আশা করি সংসৃষ্টদের ভবিষ্যতে নগর ও নাগরিক সমস্যার সমাধানের আগে নাগরিক সমাজ, এবং নগরবীদের সাথে আলোচনা করার মনমানষিকতা সৃষ্টি হবে সিটিং সার্ভিস বন্ধ করার বোকামি থেকে অভিজ্ঞতা নিয়ে।
ছবি- গুগল থেকে সংগ্রহিত।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন