শনিবার, ১৯ মার্চ, ২০১৬

আমাদের সর্বদা মনে রাখতে হবে পরকীয়া সুখ দেয়না বরং কেরে নেয়


আমাদের সমাজে আমাদের প্রতিবেশী দেশ থেকে পরকীয়া নামের এক ভাইরাস এর আগমন ঘটেছে। যা আমাদের জন্য সুখময় নয়। অহরত বিকল হচ্ছে সুখের সংসার এই পরকীয়া নামক ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে। আর এই পরকীয়ার কারনে সবচেয়ে ক্ষতিগস্ত হচ্ছে আমাদের আগামীর ভবিষ্যৎ, আমাদের স্বপ্ন, আমাদের কোমলমতি শিশুগুলি। এই পরকীয়ার কারনেই আপন গর্ভধারিণী মা খুন করছেন তার প্রানের চেয়ে প্রিয় বাচ্চাটিকে।
যা বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত সংবাদ গনমাধ্যমে।



জাতীয় সংবাদের কাগজে প্রতিদিন একটা না একটা পরকীয়া সংবাদ এখন খুব স্বাভাবিক হয়ে উঠছে। এই পরকীয়া নামক ভাইরাস দিন দিন প্রতিবেশী দেশের মতো আমাদের সমাজেও মহামারী আকার ধারন করছে। এর থেকে পরিত্রাণের উপায় আমাদের খুব তারাতারী খোজে বেড় করতে হবে। পরিত্রাণের উপায় খুজে  বেড় করতে আমাদের যতো বেশী দেরি হবে আমরা ততো বেশী ক্ষতিগস্ত হবো পরকীয়া নামক ভাইরাসের আক্রান্ত।
দিন দিন যে হারে এই পরকীয়া নামক ভাইরাস আমাদের সমাজে বিস্তার ঘটছে, এভাবে চলতে থাকলে খুব বেশী দিন না, মাত্র কয়েক বৎসরে ধংষ করে দেবে আমাদের হাজার বছরের পুরনো আমাদের অহংকারের সামাজিক ব্যবস্তাকে। পরিবর্তন করে দেবে আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও কৃষ্টিকে। একটা জাতীকে ধংষ করতে হলে আগে তার ইতিহাস, ঐতিহ্য ও কৃষ্টিকে ধংষ করে দিতে হয়। যে জাতীর ইতিহাস, ঐতিহ্য ও কৃষ্টি ধংষ সে জাতীই ধংষ।

আমাদের এই ধংষের হাত থেকে বাঁচার উপায় আমাদের এখনই খোজে বের করা জরুরী হয়ে পড়েছে। আর অপেক্ষার সময় নেই যে, এই বলে দেখি আর কয় দিন, কি হয়?
এই পরকীয়া নামক ভাইরাসের বিরুদ্ধে এখনি আমাদের যোদ্ধ ঘোশনা করা উচিত।

যারা সর্বদা সামজিক দ্বায়বদ্ধতা নিয়ে সমাজে, বিভিন্ন গণমাধ্যমে, এনজিও এবং কি রাষ্টের উচ্চতরে আসনে বসে কাজ করে যাচ্ছেন আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি উনাদের উপর এই পরকীয়া নামক ভাইরাসের দ্বায়ভার বেশী। উনারাই এই পরকীয়া নামক ভাইরাস থেকে মুক্তির সহজ উপায় খুজে বেড় করতে পারবেন। কারন উনারা সমাজের হয়েই সর্বদা সমাজ বধলের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন বিরামহীন ভাবে। উনারাই সমাজকে খুব ভাল ভাবে জানেন বুঝেন ।  তাই উনাদের পরকীয়া নামক ভাইরাসের প্রতিষেধক বেড় করা সহজ বলে আমার মনে হয়।

শুধু যে উনারা এর দ্বায় নিয়ে কাজ করবেন তা কিন্তু নয় আমাদেরকে সচেতন হতে হবে।
আমরাও পরকীয়া থেকে দূরে থাকতে হবে। আপন সংসারের মাঝে সুখ খোজে নিতে হবে।
আমাদেরও আমাদের সন্তানের ভবিষ্যত গড়া নিয়ে কাজ করতে হবে।
আমাদের সর্বদা মনে রাখতে হবে পরকীয়া সুখ দেয়না বরং কেরে নেয়।আমাদের সমাজে আমাদের প্রতিবেশী দেশ থেকে পরকীয়া নামের এক ভাইরাস এর আগমন ঘটেছে। যা আমাদের জন্য সুখময় নয়। অহরত বিকল হচ্ছে সুখের সংসার এই পরকীয়া নামক ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে। আর এই পরকীয়ার কারনে সবচেয়ে ক্ষতিগস্ত হচ্ছে আমাদের আগামীর ভবিষ্যৎ, আমাদের স্বপ্ন, আমাদের কোমলমতি শিশুগুলি। এই পরকীয়ার কারনেই আপন গর্ভধারিণী মা খুন করছেন তার প্রানের চেয়ে প্রিয় বাচ্চাটিকে।
যা বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত সংবাদ গনমাধ্যমে।

জাতীয় সংবাদের কাগজে প্রতিদিন একটা না একটা পরকীয়া সংবাদ এখন খুব স্বাভাবিক হয়ে উঠছে। এই পরকীয়া নামক ভাইরাস দিন দিন প্রতিবেশী দেশের মতো আমাদের সমাজেও মহামারী আকার ধারন করছে। এর থেকে পরিত্রাণের উপায় আমাদের খুব তারাতারী খোজে বেড় করতে হবে। পরিত্রাণের উপায় খুজে  বেড় করতে আমাদের যতো বেশী দেরি হবে আমরা ততো বেশী ক্ষতিগস্ত হবো পরকীয়া নামক ভাইরাসের আক্রান্ত।
দিন দিন যে হারে এই পরকীয়া নামক ভাইরাস আমাদের সমাজে বিস্তার ঘটছে, এভাবে চলতে থাকলে খুব বেশী দিন না, মাত্র কয়েক বৎসরে ধংষ করে দেবে আমাদের হাজার বছরের পুরনো আমাদের অহংকারের সামাজিক ব্যবস্তাকে। পরিবর্তন করে দেবে আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও কৃষ্টিকে। একটা জাতীকে ধংষ করতে হলে আগে তার ইতিহাস, ঐতিহ্য ও কৃষ্টিকে ধংষ করে দিতে হয়। যে জাতীর ইতিহাস, ঐতিহ্য ও কৃষ্টি ধংষ সে জাতীই ধংষ।

আমাদের এই ধংষের হাত থেকে বাঁচার উপায় আমাদের এখনই খোজে বের করা জরুরী হয়ে পড়েছে। আর অপেক্ষার সময় নেই যে, এই বলে দেখি আর কয় দিন, কি হয়?
এই পরকীয়া নামক ভাইরাসের বিরুদ্ধে এখনি আমাদের যোদ্ধ ঘোশনা করা উচিত।


যারা সর্বদা সামজিক দ্বায়বদ্ধতা নিয়ে সমাজে, বিভিন্ন গণমাধ্যমে, এনজিও এবং কি রাষ্টের উচ্চতরে আসনে বসে কাজ করে যাচ্ছেন আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি উনাদের উপর এই পরকীয়া নামক ভাইরাসের দ্বায়ভার বেশী। উনারাই এই পরকীয়া নামক ভাইরাস থেকে মুক্তির সহজ উপায় খুজে বেড় করতে পারবেন। কারন উনারা সমাজের হয়েই সর্বদা সমাজ বধলের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন বিরামহীন ভাবে। উনারাই সমাজকে খুব ভাল ভাবে জানেন বুঝেন ।  তাই উনাদের পরকীয়া নামক ভাইরাসের প্রতিষেধক বেড় করা সহজ বলে আমার মনে হয়।

শুধু যে উনারা এর দ্বায় নিয়ে কাজ করবেন তা কিন্তু নয় আমাদেরকে সচেতন হতে হবে।
আমরাও পরকীয়া থেকে দূরে থাকতে হবে। আপন সংসারের মাঝে সুখ খোজে নিতে হবে।
আমাদেরও আমাদের সন্তানের ভবিষ্যত গড়া নিয়ে কাজ করতে হবে।
আমাদের সর্বদা মনে রাখতে হবে পরকীয়া সুখ দেয়না বরং কেরে নেয়।

কোন মন্তব্য নেই: