শুক্রবার, ৭ নভেম্বর, ২০১৪

মানুষ রুপি কোন এক অমানুষ

কতোটা খুদা-রত হলে মানুষ
কুকুরের খাবার কেরে নেয় জলাতঙ্কর ভয় ভুলে।
কতোটা তিষনা-রথ হলে মানুষ
প্রখর রোদেলা দুপুরে বৃষ্টির জন্য কান্না করে গ্রীষ্মের খরতা ভুলে।
হয়তো কুকুরটা তা জানে না?

বৃষ্টিও তা বুজতে পারেনা?
বুজতে পারে শুধু সেই মানুষটা
যে এই কাব্যের প্রধান অভিনেতা।

বিদাতা যদিও সব দেখেও নিরব
এ এক বিদাতার নিষ্টুরতা
আর এই নিষ্টুরতার স্বীকার
খুদা-রত,তিষনা-রত সেই মানুষটা
যে এই কাব্যের প্রধান অভিনেতা।

শুনছে অনেকেই তার আর্থনাদ
দিচ্ছে অনেকেই ধৈর্য ধারনের পেরনা,
কেও কেও দিচ্ছে এক মুঠো আহার
আর তিষনা মিঠানোর ঠিকানা।
তবুও দিলনা কেও এক মুঠো আহার
আর তিষনা মিঠিয়ে
খুদা-রত,তিষনা-রত সেই মানুষটাকে
যে এই কাব্যের প্রধান অভিনেতা।

হয়তো কবেকার কোন এক পুণ্যের গুনে,
নয়তো তার বিবেকের কারনে
মানুষ রুপি কোন এক অমানুষ,
যে মানুষের অনেক উর্ধে নিজেকে প্রমান করে
বুকে টেনে নিল পরম ভালবাসায়
খুদা-রত,তিষনা-রত সেই মানুষটাকে
যে এই কাব্যের প্রধান অভিনেতা।


পেল এই জীবনেই,আবার পুনর জনম
পেল নতুন করে বাচার পেরনা
ঐ মানুষ রুপি কোন এক অমানুষের কারনে,
যে মানুষের অনেক উর্ধে নিজেকে প্রমান করে
বুকে টেনে নিল পরম ভালবাসায়
খুদা-রত, তিষনা-রত সেই মানুষটাকে
যে এই কাব্যের প্রধান অভিনেতা।

কোন মন্তব্য নেই: