মঙ্গলবার, ২৪ এপ্রিল, ২০১৮

কলঙ্কিনী তুমি রাঁধে আমি কৃষ্ণ কালা


পূর্ণিমার চাঁদের মতো কলঙ্কিনী তুমি রাঁধে আমি কৃষ্ণ কালা
তোমার আমার মিলন হলে রাঁধে মিটতো মনের জ্বালা
ও রাঁধে একলা কি আর কাটতো আমার এমনি এ বেলা...

রাঁধে গো  আকাশ কালো হলে পরে বৃষ্টি অঝর ঝড়ে
কালো মেঘ না জমিলে, বৃষ্টি কি আর ঝড়ে?
বলো রাঁধে বৃষ্টি কি আর ঝড়ে

আমি কালো বলে যদি করতে না আর হেলা
ও রাঁধে একলা কি আর কাটতো আমার এমনি এ বেলা...

বাঁধে গো লাল গোলাপ সাদা গোলাপ পেতে পারো সব বাগিচায় ধরে
কালো গোলাপ পাবে কি আর সেতো সব বাগিচায় নাহি  ধরে?
বলো রাঁধে সব বাগিচায় কি আর ধরে?

আমি কালো বলে যদি হতনা তোমার মনো জ্বালা
ও রাঁধে একলা কি আর কাটতো আমার এমনি এ বেলা...

সোমবার, ২৩ এপ্রিল, ২০১৮

আমার বাপে ভাষা সৈনিক, চাচা মুক্তি যোদ্ধারে ভাই


আমার বাপে ভাষা সৈনিক, চাচা মুক্তি যোদ্ধারে ভাই
ফেব্রুয়ারি, মার্চ, ডিসেম্বরে কত শত কদর পাই।
গলা বরে ফুলের মালায়, কতো ফুল যে হায়রে হায়র
ফেব্রুয়ারি, মার্চ, ডিসেম্বরে আমার গর্বে বুকটা ফাইট্টা যায়।

আমার বাপে ভাষা সৈনিক, আমার গর্ব আর বড়াই
আমার পুলারে কিন্তু আমি ইংলিশ মিডিয়ামেই পড়াই।
অহন কউ দেহি ভাই, কউ দেহি  আমার কি আর দোষ থাকে হায়
পুলায় যদি ইংরেজিতে ইংল্যান্ডেরই স্কলারশীপ পায়।

আমার চাচা মুক্তি যোদ্ধা তাই সরকারী ভাতা পায়
ভাতার টেকায় কোন রকম বুড়া বুড়ি চইল্লা যায়।
পুলায় তাহার বউ নিয়া আলগা ঘরে, আলগা খায়
সরকারী একটা চাকুরি পাইছে মুক্তিযোদ্ধা কোটায়।

সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্য সংকৃতি প্রকৃতি

শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

লালবাগ কেল্লার উপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র

বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

কিশোরগঞ্জের দর্শনীয় স্থানের ভিডিও দেখুন

মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

পর্যটন শিল্প গড়ার অপার সম্ভাবনাময় কিশোরগঞ্জ জেলা

বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের ইতিহাস ঐতিহ্যের সুপ্রাচীন একটি জেলা কিশোরগঞ্জ। হাওর-বাওর ও সমতলভূমির বৈচির্ত্যময় ভূ-প্রকৃতির একটি বিস্তীর্ন জনপদ এই কিশোরগঞ্জ জেলা। কিশোরগঞ্জে জেলার ভৌগোলিক আয়তন প্রায় ২,৬৮৮ বর্গ কিলোমিটার। ২,৬৮৮ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের এই জেলায় রয়েছে ১৩টি উপজেলা, ১৯টি থানা, আটটি পৌরসভা ও ১০৮ টি ইউনিয়ন পরিষদ। এই জেলার উত্তরে  নেত্রকোনা ও ময়মনসিংহ জেলা। দক্ষিণে নরসিংদী ও ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলা। পূর্বে সুনামগঞ্জ  ও হবিগঞ্জ জেলা। পশ্চিমে  ময়মনসিংহ ও গাজীপুর জেলা।

সোমবার, ১৪ আগস্ট, ২০১৭

একতরফা শুধু মেয়েদেরকে শিক্ষিত করে তুলার কুফল

বর্তমান সমাজে অবিবাহিত শিক্ষিত যুবকদের তুলনায় অবিবাহিত শিক্ষিত যুবতিদের সংখ্য অনেক বেশী। আর এই পার্থক্যের প্রভাব ইতি মধ্যে সমাজে বেপক ভাবে বিস্তার করছে ফেলেছে। অধিকাংশ শিক্ষিত মেয়েদের মা বাবা ভাই তথা অভিভাবকগন এখন আর শিক্ষিত মেয়েদের অভিভাবক হয়ে গর্ববোধ করতে পারেননা। বরং শিক্ষিত মেয়েদেরকে অভিশাপ মনে করেন তারা। আর এই অভিশাপ মনে করার কারন একটাই, তাদের শিক্ষিত মেয়েদের জন্য তাদের মেয়ের সমতুল্য শিক্ষিত বর খুজে পাননা। উচ্চ শিক্ষিত বর তো বহুদূরের কল্পনা। অনেক সময় সম-শিক্ষিত বর তো দুরের কথা মূর্খ বর ও খুজে পাননা শিক্ষিত মেয়ের অভিভাবকরা। কারন মূর্খ বরপক্ষরা শিক্ষিত মেয়েদের বউ দেখতে আসেননা এই ভয়ে যে যদি মেয়েদের অভিভাবকরা বরপক্ষকে ফিরিয়ে দেন। হ্যা ফিরিয়ে দেওয়াটাই স্বাভাবিক। একটা সময় শিক্ষিত মেয়েদের অভিভাবকরা উচ্চ শিক্ষিত, কিংবা সম-শিক্ষিত বর না পেয়ে বাধ্য হোন মূর্খ বরের হাতে তুলে দিতে নিজেদের শিক্ষিত মেয়েদেরকে, মেয়েদের মতামতকে তোয়াক্কা না করে লাথি মেরে ফেলে দিয়ে। নিশ্চই মূর্খ বরের সাথে বিয়েতে শিক্ষিত মেয়ের সু-মত থাকার কথা নয়। সু-মতের প্রশ্নই উঠেনা।

অগ্রিম নির্বাচন প্রসঙ্গ ২০১৭


আগামী নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীর এতো অভাব হবে যে, বিএনপি প্রার্থী খুজেই পাবেনা। আর যাও পাবে তা সাধারণ ভোটারদের এতোই অপরিচিত থাকবেন যে, সাধারণ ভোটাররা আগে কোন দিন নাম গন্ধ শুনেছেন বলে মনে হবেনা।

আগামী নির্বাচনে আওয়ামীলীগের এতোই প্রার্থী হবে যে, আওয়ামীলীগ নিজেইরাই সঠিক প্রার্থী নির্বাচনে ব্যর্থ হবে। আর এতে সাধারণ ভোটারদের কাছে গত ডাবল সরকার আমলের ঘৃনিত প্রার্থীরা নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে নির্বাচনে চান্স পেয়ে যেতে পারেন।

বেগম খালেদা জিয়া কি নিজেকে সুযোগ সন্ধানীদের একজন প্রমাণ করেননি?

ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ একজন সুযোগ সন্ধানি মানুষ। সুযোগ সন্ধানী মানুষ গুলি কেমন হয় তা এদেশের নাগরিকদের অজানা নয়।
তিনি আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মপক্ষ সমর্থন প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর তাকে প্রথম পোস্ট মাস্টার জেনারেল করা হয়।

পরে দেশের প্রথম সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের সঙ্গে যোগ দেন মওদুদ। জিয়া তাকে মন্ত্রী ও উপপ্রধানমন্ত্রী করেছিলেন।
জিয়ার মৃত্যুর পর মওদুদ সামরিক শাসক হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের হাত ধরেন। এরশাদের নয় বছরের শাসনামলে তিনি মন্ত্রী, উপপ্রধানমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী এবং উপরাষ্ট্রপতির দায়িত্বও পালন করেন।