পাগলের প্রলাপ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
পাগলের প্রলাপ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

সোমবার, ১৮ মে, ২০২০

সমাজের বিধি বিধান নামক অপসংস্কৃতি কবে ধ্বংস হবে? কবে হবে সমাজ কলঙ্গক মুক্ত?

সমাজের বিধি বিধান নামক অপসংস্কৃতি কবে ধ্বংস হবে?কবে হবে সমাজ কলঙ্গক মুক্ত?

তবে কি করোনা নামক ভয়ানক অনুজীব এই অসভ্য সমাজনীতিকে সভ্য সমাজে পরিনত করতে ব্যর্থ? নাকী সমাজের প্রতি করোনার কোন দ্বায়বদ্ধতা নেই বলে করোনা সমাজের অসভ্য বিধিবিধানকে পাত্তাই দিচ্ছে না? তবে কি করোনা নয়, মানুষের গড়া অসভ্য সমাজনীতিকে মানুষই সভ্য সমাজে পরিনত বা পুনঃগঠন করে তুলতে হবে?

করোনা না হয় সমাজের প্রতি তার দ্বায়বদ্ধতা নেই বলে অসভ্য সমাজনীতির পরিবর্তনের দ্বায় এড়িয়ে গেল। সমাজ বিজ্ঞানীরা কিসের দোহাই দিয়ে এই দ্বায় এড়িয়ে যাবেন। অসভ্য সমাজনীতির সামাজীক জীব হিসেবে যেমন সমাজ বিজ্ঞানীদের দ্বায় আছে। দ্বায় তেমন একজন সমাজ বিজ্ঞানী হিসেবে তার উপর উক্ত দায় বর্তায়। নাকী সমাজ বিজ্ঞানীরাই এই অসভ্য সমাজনীতির সমাজের শিক্ষা নিয়ে বিজ্ঞানমনস্ক না হয়ে, সমাজিক কুসংস্কার কিংবা সামাজিক সংস্কৃতি নামের অপসংস্কৃতির শিক্ষায় নিজেরাই নিজেদের সমাজে পরিচিত?

দুঃখিত আমি লিখবোনা বলে পণ করেছি। অথচ মনের ভুলে প্রায় সময় লিখে ফেলে। আশা করি ক্ষমা করবেন আমার উক্ত লেখাটি লেখার জন্য। আবার দুঃখিত ইচ্ছে পুর্বক লেখাটি পুর্নাঙ্গ করিনি বলে। থাকনা লেখাটা অসমাপ্ত। পুর্নাঙ্গ বা সমাপ্ত করলে এই লেখা কিবা উপকার দেবে এই অসভ্য সমাজনীতির পরিবর্তনে। লিখবেন তো তারা যারা সমাজে বড়, রাষ্টে বড় মানুষের পরিচয় নিয়ে গর্ব করে নিজের অবস্থান শক্তপোক্ত করে ধরে রেখেছেন। আমার মতো একজন সুইপারের সন্তানের লিখনিতে অসভ্য সমাজনীতি বা অপসংস্কৃতির সমাজের কোন পরিবর্তন হবে। না আর লিখবোনা এই কানে ধরলাম।

যদিও পিশাচ ঘরের সব সন্তান পিশাচ হয় না

যদিও পিশাচ ঘরের সব সন্তান পিশাচ হয় না

নিজের বোনকে যখন তার স্বামী মেরে পিটিয়ে তাড়িয়ে ভাইয়ের বাড়ি পাটিয়ে দেয় তখন পিচাশের বাচ্চারা বোনের স্বামীকে জানোয়ারের বাচ্চা বলে গালি দেয়। কিন্তু পিশাসের বাচ্চারা যখন নিজের বউকে পিটায় তখন নিজের প্রকাশ্য জানোয়ার রুপটা দেখেনা। ভাবেনা তার বউ অন্য কারো বোন। ভাবেনা তার বোনের জানোয়ারের বাচ্চা স্বামী যে ভাবে তার বোনকে পিটিয়েছে ঠিক সেভাবে সেও কোন ভাইর বোনের জানোয়ারের বাচ্চা স্বামী হয়ে আপন বউকে পিটাচ্ছে। কেন ভাবেনা জানেন? কারন সে শুধু জানোয়ারের বাচ্চা নয়, একটা পিশাচ। সেই পিশাচের ঘরের সন্তানদের বাবা নামক পিশাচের প্রতি ভালবাসা তো দূরের কথা সামান্য সম্মানবোধ ও থাকেনা। এবং কি বাবা হিসেবে পরিচয় দিতেও লজ্জা পায়। বাবা বলে ডাকতে ঘৃনা করে। যদিও পিশাচের ঘরের সব সন্তানরা পিচাশ হয়না। পিশাচের মতোও হয়।

যাকাত না দেয়ার ফন্দি

যাকাত না দেয়ার ফন্দি

যাকাত না দেয়ার ফন্দি হিসেবে সম্পদের হিসেব না কষে করোনা কালে গরিব অসহায়দের মাঝে সল্প সংখ্যক খাদ্যদ্রব্য বিতরনে ব্যস্ত অধিকাংশ যাকাত দেওয়ার উপযুক্ত ধনীরা। অথচ তা যাকাত নয়, গরিবের মাঝে অনুদান দান/করুনা/ভালবাসা মাত্র। কিন্তু যাকাত কোন দান/অনুদান/করুনা/ভালবাসা নয়,যাকাত গরিবের হক। তাই গরিবের হক না দিয়ে বড়লোকের এখন দান/অনুদান/করুনা নামের ভালবাসা বিলাতে ব্যস্ত।

যদিও আমি দান/অনুদান/করুনা/ভালবাসা এবং যাকাত দেওয়ার উপযুক্ত নয়। তবে ঐসব পাওয়ার উপযুক্ত নয় যে তা অনুভব করতে পারি।

রবিবার, ১০ মে, ২০২০

অমানুষের কবি'র মৃত্যুতে


অমানুষের কবি'র মৃত্যুতে

একদিন আমিও মানুষ ছিলাম, ছিল মানুষের মতো জীবন স্বপ্নময়
একদিন আমিও প্রেমিক ছিলাম, ছিল প্রেমিকাকে হারাবার ভয়।

একদিন আমিও পথিক ছিলাম, স্বপ্নের মতো জীবন গড়ার পথে
একদিন আমিও বৃষ্টিকে ভালবেসে ছিলাম, কোন এক মেঘ কালো রাতে।

একদিন আমিও মায়ের লক্ষি ছেলে ছিলাম, টাকার নেষায় মেতে
একদিন আমিও সমাজের ছিলাম, সমাজের দ্বায়বদ্ধতা থেকে।

আজ আমি অন্য মানুষ, অন্য কোন পথের, অন্য কোন নদীর ঘাটে
অন্য ভাবেই কাটছে জীবন, জীবনের শেষ হিসেব নিকেশ কষে।

বেচে আছি মরবো বলে, মরার তরে, জীবনের শেষ মোহনায়
অমানুষের কবি'র মৃত্যুতে কে আছে কাদার ছলে করে হায়হায়।

থেমে থাক অমানুষের কবি

থেমে থাক অমানুষের কবি


ছোট লোকের ঘরে জন্ম আমার, বড়লোকের মতো ছোটলোকি মন তাই
বড়লোক ছোটলোকের লক্ষ্য একটাই, কারিকারি টাকা কামাই।

বড়লোক ছোটলোক ভাই ভাই, যে ভাবেই হোক টাকা চাই
সম্মান বাড়লো না কমলো কি দেখি, তাতে খেতা পুড়া ছাই।

না আর হবেনা, এখানেই থেমে থাক অমানুষের কবি.....