বর্তমান সমাজে অবিবাহিত শিক্ষিত যুবকদের তুলনায় অবিবাহিত শিক্ষিত যুবতিদের সংখ্য অনেক বেশী। আর এই পার্থক্যের প্রভাব ইতি মধ্যে সমাজে বেপক ভাবে বিস্তার করছে ফেলেছে। অধিকাংশ শিক্ষিত মেয়েদের মা বাবা ভাই তথা অভিভাবকগন এখন আর শিক্ষিত মেয়েদের অভিভাবক হয়ে গর্ববোধ করতে পারেননা। বরং শিক্ষিত মেয়েদেরকে অভিশাপ মনে করেন তারা। আর এই অভিশাপ মনে করার কারন একটাই, তাদের শিক্ষিত মেয়েদের জন্য তাদের মেয়ের সমতুল্য শিক্ষিত বর খুজে পাননা। উচ্চ শিক্ষিত বর তো বহুদূরের কল্পনা। অনেক সময় সম-শিক্ষিত বর তো দুরের কথা মূর্খ বর ও খুজে পাননা শিক্ষিত মেয়ের অভিভাবকরা। কারন মূর্খ বরপক্ষরা শিক্ষিত মেয়েদের বউ দেখতে আসেননা এই ভয়ে যে যদি মেয়েদের অভিভাবকরা বরপক্ষকে ফিরিয়ে দেন। হ্যা ফিরিয়ে দেওয়াটাই স্বাভাবিক। একটা সময় শিক্ষিত মেয়েদের অভিভাবকরা উচ্চ শিক্ষিত, কিংবা সম-শিক্ষিত বর না পেয়ে বাধ্য হোন মূর্খ বরের হাতে তুলে দিতে নিজেদের শিক্ষিত মেয়েদেরকে, মেয়েদের মতামতকে তোয়াক্কা না করে লাথি মেরে ফেলে দিয়ে। নিশ্চই মূর্খ বরের সাথে বিয়েতে শিক্ষিত মেয়ের সু-মত থাকার কথা নয়। সু-মতের প্রশ্নই উঠেনা।
সোমবার, ১৪ আগস্ট, ২০১৭
আগামী নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীর এতো অভাব হবে যে, বিএনপি প্রার্থী খুজেই পাবেনা। আর যাও পাবে তা সাধারণ ভোটারদের এতোই অপরিচিত থাকবেন যে, সাধারণ ভোটাররা আগে কোন দিন নাম গন্ধ শুনেছেন বলে মনে হবেনা।
আগামী নির্বাচনে আওয়ামীলীগের এতোই প্রার্থী হবে যে, আওয়ামীলীগ নিজেইরাই সঠিক প্রার্থী নির্বাচনে ব্যর্থ হবে। আর এতে সাধারণ ভোটারদের কাছে গত ডাবল সরকার আমলের ঘৃনিত প্রার্থীরা নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে নির্বাচনে চান্স পেয়ে যেতে পারেন।
ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ একজন সুযোগ সন্ধানি মানুষ। সুযোগ সন্ধানী মানুষ গুলি কেমন হয় তা এদেশের নাগরিকদের অজানা নয়।
তিনি আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মপক্ষ সমর্থন প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর তাকে প্রথম পোস্ট মাস্টার জেনারেল করা হয়।
পরে দেশের প্রথম সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের সঙ্গে যোগ দেন মওদুদ। জিয়া তাকে মন্ত্রী ও উপপ্রধানমন্ত্রী করেছিলেন।
জিয়ার মৃত্যুর পর মওদুদ সামরিক শাসক হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের হাত ধরেন। এরশাদের নয় বছরের শাসনামলে তিনি মন্ত্রী, উপপ্রধানমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী এবং উপরাষ্ট্রপতির দায়িত্বও পালন করেন।
তিনি আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মপক্ষ সমর্থন প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর তাকে প্রথম পোস্ট মাস্টার জেনারেল করা হয়।
পরে দেশের প্রথম সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের সঙ্গে যোগ দেন মওদুদ। জিয়া তাকে মন্ত্রী ও উপপ্রধানমন্ত্রী করেছিলেন।
জিয়ার মৃত্যুর পর মওদুদ সামরিক শাসক হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের হাত ধরেন। এরশাদের নয় বছরের শাসনামলে তিনি মন্ত্রী, উপপ্রধানমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী এবং উপরাষ্ট্রপতির দায়িত্বও পালন করেন।
একজন অপরাধীর নিযুক্ত আইনজীবীই প্রধান সাক্ষী অপরাধীর অপরাদের। কারণ অপরাধী নিজের মামলা সঠিক ভাবে পরিচালনার জন্য তার নিজের নিযুক্ত আইনজীবীর কাছে নিজের অপরাধ বা দোষ স্বীকার করেন বা স্বীকার করতে বাধ্য হোন। কিন্তু অপরাধীর নিযুক্ত আইনজীবী অপরাধীর সমস্ত অপরাধ জানা সত্বেও অপরাধীর পক্ষে মামলা চালিয়ে যান। কিন্তু কেন তা চালিয়ে যান বিরাট একটা প্রশ্ন?
তবে কি এটাও আইনের শিক্ষা? নাকী আইন বলে দেয় অপরাধীর অপরাধ জানা স্বত্বেও অপরাধীর পক্ষেই সাফাই গাইতে হবে অপরাধীর নিযুক্ত আইনজীবীকে? নাকী এটা আইন শিক্ষার অপব্যবহার? নাকী টাকার জন্য অপরাধীর আইনজীবী নিজের বিবেক ও শিক্ষাকে বিক্রি করে দেন অপরাধীর অপরাধের কাছে? নাকী বাধ্য হোন অপরাধীর অপরাধ জানা স্বত্বেও অপরাধীর পক্ষে সাফাই গাইতে?